বাল্যরচনা
যখন সন্ধ্যায় শ্বেত অর্দ্ধ শশধরে
ধীরে ধীরে ভেসে যাবে নীলের সাগরে
আকাশ বারিধি সনে করি পরশন
চারি পাশে ধরিবেক বিঘোর বসন
বারেক ভাবিব সেই রমণীরতন
রেখেছিল বেঁধে যার প্রেমমোহে মন ||
যবে ভাসি অর্দ্ধ শশী তারাময়াকাশে
স্বপ্নভূমি সম ধরা অস্পষ্ট প্রকাশে
ঝর্ঝর বাতাস বয় ক্ষীণালোকে যবে
ধাইবে সমুদ্র স্থির অনিবার রবে
অনিবার সর সর ঊর্দ্ধ্বে তরুগণ
দেখিব মিশিবে শূন্যে রমণীরতন ||
আঁখি আর নীলাকাশ মাঝে তার ছায়া।
আলোময় বেশে সেই ফুলময় কায়া।
নিবিড় কুন্তল দাম খেলিছে পবনে।
মৃদু স্থির মোহময় প্রণয় বদনে ||
দেখিতে দেখিতে মোহে হারাব চেতন।
চেয়ে রব; জানিব না মিলাল কখন ||
পূর্ণ শশী মোহমন্ত্রে চন্দ্রিকায় যবে
গিরি বারি বনাকাশ নিদ্রিত নীরবে ||
মনঃসুখে মনোদুখে মোহিত হৃদয়ে।
তার মাঝে বেড়াইব চারু তরি লয়ে ||
ভাসিবে নিবিড় নীলে একা শশধর।
দেখিব জ্বলিছে স্থির নক্ষত্রনিকর ||
পাশে নীল জল স্থির রব অনিবার।
যেমন স্বপনে কথা যৌবনে আশার ||
একবার পরশিবে মলয়সমীরে।
যেমন সে পরশিত ভাগীরথীতীরে ||
ধূমেতে আকাশে মিশে তরুদলতীরে।
পরস্পর গায় পড়ে ঢলে ধীরে ধীরে ||
প্রেমমোহ ভরে যেন, আবেশের রঙ্গে।
প্রণয়ী ঢুলিয়া পড়ে প্রণয়ীর অঙ্গে ||
ধীরে ধীরে ভেসে যাবে নীলের সাগরে
আকাশ বারিধি সনে করি পরশন
চারি পাশে ধরিবেক বিঘোর বসন
বারেক ভাবিব সেই রমণীরতন
রেখেছিল বেঁধে যার প্রেমমোহে মন ||
যবে ভাসি অর্দ্ধ শশী তারাময়াকাশে
স্বপ্নভূমি সম ধরা অস্পষ্ট প্রকাশে
ঝর্ঝর বাতাস বয় ক্ষীণালোকে যবে
ধাইবে সমুদ্র স্থির অনিবার রবে
অনিবার সর সর ঊর্দ্ধ্বে তরুগণ
দেখিব মিশিবে শূন্যে রমণীরতন ||
আঁখি আর নীলাকাশ মাঝে তার ছায়া।
আলোময় বেশে সেই ফুলময় কায়া।
নিবিড় কুন্তল দাম খেলিছে পবনে।
মৃদু স্থির মোহময় প্রণয় বদনে ||
দেখিতে দেখিতে মোহে হারাব চেতন।
চেয়ে রব; জানিব না মিলাল কখন ||
পূর্ণ শশী মোহমন্ত্রে চন্দ্রিকায় যবে
গিরি বারি বনাকাশ নিদ্রিত নীরবে ||
মনঃসুখে মনোদুখে মোহিত হৃদয়ে।
তার মাঝে বেড়াইব চারু তরি লয়ে ||
ভাসিবে নিবিড় নীলে একা শশধর।
দেখিব জ্বলিছে স্থির নক্ষত্রনিকর ||
পাশে নীল জল স্থির রব অনিবার।
যেমন স্বপনে কথা যৌবনে আশার ||
একবার পরশিবে মলয়সমীরে।
যেমন সে পরশিত ভাগীরথীতীরে ||
ধূমেতে আকাশে মিশে তরুদলতীরে।
পরস্পর গায় পড়ে ঢলে ধীরে ধীরে ||
প্রেমমোহ ভরে যেন, আবেশের রঙ্গে।
প্রণয়ী ঢুলিয়া পড়ে প্রণয়ীর অঙ্গে ||